আজ || বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫
শিরোনাম :
  ফেনীর রামপুরে সাংবাদিকের বাসা বাড়ি লক্ষ্য করে ফিল্মি স্টাইলে গুলি বর্ষণ করেন দুর্বৃত্তরা       জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে প্রবাসীদের ভোটার নিবন্ধন নিয়ে মতবিনিময় সভা করেন বাংলাদেশ দূতাবাস বাহরাইন       সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় বাহরাইনে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত       ১২ বছরের সফল যাত্রা শেষে ১৩ বছরে পদার্পণ করেছেন ফেনী ইউনিভার্সিটি       গণসংযোগকালে ফেনীতে বিএনপি নেতা আব্দুল আউয়াল মিন্টুর গাড়ি বহরে হামলা, আহত ১০       কুমিল্লা সদর- ৬ আসনে হাজী আমিন উর রশিদ ইয়াছিনকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে ফ্রান্সে সংবাদ সম্মেলন       বাংলাদেশ দূতাবাস বাহরাইনের উদ্যোগে প্রবাসীদের জন্য সচেতনতামূলক মোবাইল কনস্যুলার ক্যাম্পের আয়োজন       কুমিল্লা সদর- ৬ আসনে হাজী আমিন উর রশিদ ইয়াছিনকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে বাহরাইন প্রবাসীদের সংবাদ সম্মেলন       বৃহত্তর পাবনা সোসাইটি বাহরাইনের সভাপতি মরহুম হায়াত উল্ল্যাহ মল্লিকের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে স্মরণ সভা       বাহরাইনের বিশিষ্ঠ ব্যাবসায়ী নূরুল ইসলাম নূরের পিতা: আবুল কালাম আজাদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত    
 


ভারতের মুম্বই ও গুজরাটের পতিতালয় থেকে বাংলাদেশি ৫০০ তরুণী উদ্ধার

ভারতের মুম্বই ও গুজরাটের পতিতালয় থেকে বাংলাদেশি ৫০০ তরুণী উদ্ধার

ভারতে পতিতালয় থেকে ৫০০ বাংলাদেশি তরুণী উদ্ধার হয়েছে। মুম্বই ও গুজরাট পুলিশের যৌথ হানায় দুই শহরের পতিতালয় থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়েছে। ইচ্ছার বিরুদ্ধে এদের পতিতাবৃত্তিতে বাধ্য করা হচ্ছিল বলে জানা গেছে।

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে নারী পাচার চক্রের একটি নেটওয়ার্কও উদ্ঘাটিত হয়েছে। গুজরাটের দুই ব্যবসায়ী কেদার জৈন ও ধর্মেন্দ্র জৈন এই নারী পাচার চক্রের কিং পিন। তাদের গ্রেপ্তার করার পর আয়েজ সাঈদ এবং টিটু গাজি নামের দুই টাউটকেও গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়েছে। তবে, উদ্ধার হওয়া মেয়েদের কাছে জনৈক বাবু ভাইয়ের কথা শোনা গেছে। যার হদিস এখনও পুলিশ পায়নি।

উদ্ধার হওয়া বেশিরভাগ বাংলাদেশি মেয়েদের পাওয়া গেছে এশিয়ার মধ্যে অন্যতম বৃহৎ পতিতাপল্লী গ্রান্ট স্ট্রিটে। দারিদ্র্যের সুযোগ নিয়ে ও ভারতে চাকরি দেয়ার নাম করে স্বাস্থ্যবতী বাংলাদেশি তরুণীদের ফুসলিয়ে নিয়ে আসা হত মুম্বইয়ে।

সেখানে এবং গুজরাটে পতিতাপল্লীতে ঠাঁই হতো এদের। দুই বাংলাদেশি তরুণীকে মডেল করার স্বপ্ন দেখিয়ে মুম্বই আনা হয়। তাদের অভিযোগের ভিত্তিতেই পুলিশ তদন্ত শুরু করে। বাংলাদেশি তরুণীদের কেদার ও ধর্মেন্দ্র জৈন কিনে নিতো পঁচাত্তর হাজার টাকা থেকে একলাখ টাকা দরে।

তারপর মুম্বই ও গুজরাটের পতিতালয়ে তারা মেয়ে সরবরাহ করতো একলক্ষ পঁচিশ হাজার থেকে দেড় লক্ষ টাকা দামে। নথ ভাঙানিয়া অর্থাৎ অপাপবিদ্ধ বাংলাদেশি কিশোরীদের দর উঠতো দুলাখ টাকা পর্যন্ত। বাংলাদেশেও সহযোগী নারী মাংসের ব্যবসায়ীদের চক্র ভারতীয় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে দীর্ঘদিন এই কাজ করছে বলে পুলিশের অনুমান। বাংলাদেশের চক্রটিকে ধরার জন্যে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশকে।


Top